শান্তি শান্তি শান্তি শান্তি যখন সোনালী পাগলিনী
শান্তি শান্তি শান্তি শান্তি যখন সোনালী পাগলিনী
তীরে বসে বসে খায় সূর্যাস্ত একের পর এক
হা সমুদ্র জলরাশি শুকিয়ে রক্তাভ বালিখাত
পিছনে শহর মরা ইটকাঠ ইটকাঠ স্তূপ
ভোর দ্বিপ্রহর ধ্বংস, সন্ধ্যা বা নিশীথকাল শেষ
বাতাসে গর্জনশীল সোনাগুঁড়ো বালিগুঁড়ো শুষে
শান্তি শান্তি শান্তি ডাকে তীরে যে-সহিংস পাগলিনী
সূর্যেরা কেবলই অস্তে চলে তার গণ্ডূষে গণ্ডূষে…
তার সামনে দিয়ে জলধারা
চলে গেছে শেষ প্রান্তে, বহুদূর ভোরের ভিতরে
স্বল্প আলোকিতমুখ গুহাটির গলা অব্দি জল…
ওই পারে দিন
এপারে সমাপ্তি কবি, যার মুখ সূর্যাস্তরঙিন!